আলহামদুলিল্লাহ। ফরজ নামাজের জামায়াত চলাকালীন একাকী কোন নামাজের নিয়ত করা যাবে না। জামায়াতে শরিক হয়ে যেতে এই নিয়তে যে নামাজ আপনার কাজা হয়ে গেছে। যেমন, কারো যদি মাগরিবের নামাজ কাজা হয়ে যায় তখন মাগরিবের নামাজের নিয়তেই জামায়াতে দাঁড়িয়ে যেতে হবে। এক্ষেত্রে তিনি মাগরিবের ৩ রাকায়াত নামাজ পড়ে তাশায়ুদ পড়ে বসে থাকতে হবে। ঈমাম যখন ৪ রাকায়াত এশার নামাজ শেষ করে সালাম ফিরাবে তখন তাকে ঈমামের সাথে সালাম ফিরাতে হবে। অথবা, তিনি ৩ রাকায়াত শেষে সালাম ফিরিয়ে আবার এশার নিয়তে ঈমামের সাথে শরিক হয়ে যাবে। এরপর এশার যে কয় রাকায়াত নামাজ ছুটে গেছে সে কয় রাকায়াত আদায় করে নিবে। এটা হল ইমাম শাফি (র) এর মত।
ইমাম আহমদেরও একই মত। এই মতের পক্ষে মত দিয়েছেন ইমাম আহমেদের অনুসারী শেখ আল-ইসলাম ইবনে তামিয়াহ এবং তার দাদা আল মাজেদ ইবনে তামিয়াহ। আল-নাওয়াবী (রহ:) তাঁর গ্রন্থ আল-মাজমুতে বলেন, যদি কারো ফজর ছুটে যায় সে যোহরের ওয়াক্তের ইমামের সাথে নামাজ শুরু করে ২ রাকায়াত শেষ করে সালাম ফিরিয়ে চলে যেতে পারে। আবার সে বসে থেকে ইমামের শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারে। শেখ ইবনে ওথাইমিন (র:) বলেন, সঠিক পন্থা হলো কারো মাগরিবের নামাজ কাজা হয়ে গেলে সে যদি দেখে ইমাম এশার নামাজ পড়াচ্ছেন, সে মাগরিবের নিয়তে ইমামের সাথে দাঁড়িয়ে যাবে। তাকে দেখতে হবে না ইমাম কোন ওয়াক্তের নামাজ পড়ছেন। তিনি বলেন নিয়ত হল আসল। কেননা রাসূল (স) বলেছেন, কাজ যাই হোক দেখত হবে তার নিয়ত কি ছিল।
ইমাম আহমদেরও একই মত। এই মতের পক্ষে মত দিয়েছেন ইমাম আহমেদের অনুসারী শেখ আল-ইসলাম ইবনে তামিয়াহ এবং তার দাদা আল মাজেদ ইবনে তামিয়াহ। আল-নাওয়াবী (রহ:) তাঁর গ্রন্থ আল-মাজমুতে বলেন, যদি কারো ফজর ছুটে যায় সে যোহরের ওয়াক্তের ইমামের সাথে নামাজ শুরু করে ২ রাকায়াত শেষ করে সালাম ফিরিয়ে চলে যেতে পারে। আবার সে বসে থেকে ইমামের শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারে। শেখ ইবনে ওথাইমিন (র:) বলেন, সঠিক পন্থা হলো কারো মাগরিবের নামাজ কাজা হয়ে গেলে সে যদি দেখে ইমাম এশার নামাজ পড়াচ্ছেন, সে মাগরিবের নিয়তে ইমামের সাথে দাঁড়িয়ে যাবে। তাকে দেখতে হবে না ইমাম কোন ওয়াক্তের নামাজ পড়ছেন। তিনি বলেন নিয়ত হল আসল। কেননা রাসূল (স) বলেছেন, কাজ যাই হোক দেখত হবে তার নিয়ত কি ছিল।