- খাবার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলে খানা শুরু করা (বুখারী)
- খাবার পূর্বাপর হাতমুখ দোয়া। (তিরমিঝি, আবুদাউদ)
- খানার পাত্র হতে নিজের সম্মুখ থেকে খাওয়া (বুখারী)
- খাবার সময় পায়ের জুতা খুলে রাখা (মেশকাত)
- খাবার সময় খাদ্যবস্তু নিচে পড়ে গেলে তা তুলে পরিষ্কার করে খেয়ে ফেলা (ইবনু মাজাহ)
- পৃথক পৃথক খাওয়ার চেয়ে একসাথে মিলে খাওয়া (ইবনু মাজাহ)
- খাদ্যের থালা এবং হাতের আঙ্গুল চেটে খাওয়া (তিরমিজি)
- খাওয়ার সময় অন্য কেউ উপস্থিত হলে তাকেও খেতে বলা (ইবনু মাজাহ)
- খাদ্য দ্রব্য মেপে ব্যবহার করা (বুখারী)
- খাদ্য বা পানীয়ের উপর ঢাকনা ব্যবহার করা (মুসলিম, বুখারী)
- খানা পরিবেশনকারী সবার শেষে খাওয়া শেষ করা (মুসলিম, বুখারী)
- মালিক ও চাকর, কর্মচারী একসাথে খাওয়া (বুখারী)
- বেশি লোক একত্রে খাবার সময় গ্রুপ গ্রুপ করে খাওয়া (বুখারী)
- যে কোন পানীয় ৩ ঢোকে পান করা (বুখারী)
- খানা ও পানীয়ের সময় ডান হাত ব্যবহার করা (মুসলিম, বুখারী)
- জম জমের পানি দাঁড়িয়ে পান করা (বুখারী)
- দুধ পান করার পর কুল্লি করা (বুখারী)
- পানীয় পান করার সময় বিসমিল্লাহ বলা এবং খাবার শেষে আলহামদুলিল্লাহ বলা (তিরমিজি)
- সম্মিলিতভাবে পানাহারের সময় ডান দিক থেকে পরিবেশন করা (বুখারী)
- সম্মিলিতভাবে পানাহারের সময় যিনি প্রবীন ও পরহেজগার তার দ্বারা পানাহার শুরু করা (মুসলিম)
- রাত্রে পানাহারের পাত্র আল্লাহর নামে ঢেকে রাখা এবং খালি পাত্র উপুড় করে রাখা (বুখারী)
- দস্তরখান বিছিয়ে খাওয়া (বুখারী)
- খাবারের প্রশংসা ও নিন্দা না করা (বুখারী)
- হেলান দিয়ে বসে না খাওয়া (বুখারী)
- খাওয়ার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতে ভুলে গেলে স্মরণ হওয়ার পর বলতে হবে ‘বিসমিল্লাহি আওয়ালি ওয়া আখেরিহু (আবু দাউদ)
- পানীয় বসে পান করা (মুসলিম)
- খেতে বসার সময় সামনের দিকে একটু ঝুকে বসা (মিশকাতুল মাসাবীহ)
- খানা খাওয়ার পর নিচের দোয়াটি পাঠ করা উচ্চারণ: আলহামদু লিল্লা-হিল্লাযী-আত্ব্‘আমানা-ওয়া ছাক্বা-না- ওয়াজ‘আলানা-মিনাল মুসলিমীন। (তিরমিযী)।
- দস্তরখানা ওঠানোর দোয়া পড়া: আলহামদু লিল্লা-হি কাছীরান ত্বাইয়িবাম মুবারাকান ফীহি, গায়রা মাকফিইয়িনওঁ ওয়া লা-মুয়াদ্দা ওয়ালা-মুছতাগনান ‘আনহু রব্বানা (বুখারী)